|
Name |
Year |
|
|
|
|
Bureau of Non-Formal Education (BNFE) |
2018 |
|
|
|
|
Prof Shafiul Alam |
2017 |
|
|
|
|
Pratibandhi Kalyan Sangstha (PKS) |
2016 |
|
|
|
|
Prokrity o Jibon Foundation |
2015 |
|
|
|
|
Dr. Halima Khatun |
2014 |
|
|
|
|
Social Worker Zainal Abedin |
2013 |
|
|
|
|
Educationist Abdur Rafiq |
2012 |
|
|
|
|
|
আব্দুর রফিক নরসিংদী জেলার রায়পুরা উপজেলার বীরকান্দি গ্রামে ১৯৪১ সালের ৫ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন । শিক্ষাক্ষেত্রে তাঁর রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ অবদান । যেমন- পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটসমূহের উন্নতিকল্পে আশির দশকে জাতীয় দক্ষতা মানদন্ড (NSS) উন্নয়ন ও বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ । বিভিন্ন বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণের জন্য ১০৮টি বই প্রণয়নে সার্বিক সহায়তা প্রদান । কারিগরি শিক্ষার জন্য কর্মক্ষেত্রে উপযোগী প্রোগ্রাম প্রবর্তনের জন্য ৬০০ এর বেশি বই প্রণয়নে অনন্য অবদান । জাতীয় আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কর্মশালা, সেমিনার ইত্যাদি পরিচালনায় সক্রিয় অংশগ্রহণ ।
|
|
|
|
|
|
|
Center for Capacity Building of Voluntary Organization |
2011 |
|
|
|
|
|
সেন্টার ফর ক্যাপাসিটি বিল্ডিং অব ভলান্টারি অর্গানাইজেশন (সিসিবিভিও) ১৯৯৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় । এই প্রতিষ্ঠানটি রাজশাহী বিভাগের গোদাগাড়ী উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের ভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর ক্ষমতায়নের মাধ্যমে তাদের নিজস্ব সমাজ কাঠামো ও সংস্কৃতিভিত্তিক ন্যায্য সমাজ প্রতিষ্ঠা করার লক্ষ্যে ৪টি মূল কার্যক্রম পরিচালনা করছে । কার্যক্রমগুলো হলো- (১) গ্রাম সমাজ সংগঠনসমূহ পুনর্গঠন ও সক্ষমতাবৃদ্ধি, (২) গ্রামভিত্তিক রক্ষাগোলা বিনির্মাণ ও স্বনির্ভর খাদ্য নিরাপত্তা, (৩) ভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর সংস্কৃতি সংরক্ষণ ও বিকাশ (৪) স্থানীয় সম্পদ ও সরকারি সেবামূলক প্রতিষ্ঠান সমূহে তাদের অভিগম্যতা বৃদ্ধি ।
|
|
|
|
|
|
|
Aashiq Foundation |
2010 |
|
|
|
|
|
আশিক ফাউন্ডেশন একটি সেবামূলক প্রতিষ্ঠান । ক্যান্সারে আক্রান্ত তিন বছরের ছোট শিশু আশিক মৃত্যুবরণ করলে তাদের শোকাহত মা-বাবা জনাব আফজাল হোসেন চৌধুরী ও সালমা চৌধুরীর ব্যক্তিগত উদ্যোগে ১৯৯৪ সালে আশিক ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠিত হয় । এই প্রতিষ্ঠানের মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হচ্ছে- ক্যান্সার আক্রান্ত শিশু ও তাদের পরিবারের সদস্যদের সহায়তা প্রদানসহ শিশুদের জীবনমান উন্নত করা ।
|
|
|
|
|
|
|
Mohammad Mohsin |
2009 |
|
|
|
|
|
মোহাম্মদ মহসীন ১৯৫৬ সালের ৩০ জুন বর্তমান ফেনী জেলার দাগনভূঁইয়া উপজেলার দক্ষিণ জায়লস্কর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন । তিনি প্রায় তিন দশক ধরে শিক্ষা ও সামাজিক উন্নয়নে সক্রিয় ভূমিকা পালন করে চলেছেন । প্রাথমিক ও গণশিক্ষায় তাঁর বিশেষ অবদান হলো-নোয়াখালী পল্লী উন্নয়ন প্রকল্পের গণশিক্ষা কর্মসূচি থেকে প্রকাশিত মৌলিক সাক্ষরতা (বড়দের পড়া) এবং অব্যাহত সাক্ষরতা উপকরণ উন্নয়নে নেতৃত্ব দান । ১৯৮৯-৯০ সালে বাংলাদেশ সরকারের উদ্যোগে উন্নীত বয়স্কদের মৌলিক সাক্ষরতা উপকরণ 'চেতন' রচনায় দলীয় সদস্য হিসেবে বিশেষ অবদান ।
সমগ্র নোয়াখালী জেলায় অব্যাহত শিক্ষা কার্যক্রমকে ছড়িয়ে দেয়ার জন্য গণকেন্দ্র প্রতিষ্ঠা, নব্য সাক্ষরদের জন্য পত্রিকা প্রকাশ, রিক্সা-ভ্যানে নব্য সাক্ষরদের কাছে উপকরণ সরবরাহের উদ্যোগে নেতৃত্ব দান। বর্তমানে ইউনিসেফ-এ কর্মরত ।
|
|
|
|
|
|
|
Ms. Saleha Begum |
2008 |
|
|
|
|
|
সালেহা বেগমের জন্ম ১৯৪৮ সালে পটুয়াখালী জেলার গলাচিপা উপজেলার চরমোন্তাজ ইউনিয়নের মধ্যচর গ্রামে । বাল্য বয়সেই তার বিয়ে হয়ে যায় । লেখাপড়ার প্রবল আগ্রহ থাকলেও সে সুযোগ তিনি পাননি । ৭ সন্তানের জননী সালেহা বেগম ১৯৭০ সালের প্রলয়ঙ্করী ঝড়ে স্বামীসহ সকল সন্তানকে হারিয়ে অবশেষে সমাজ উন্নয়নে আত্মনিয়োগ করেন । তিনি 'স্যাপ-বাংলাদেশ'নামের একটি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থার সহায়তায় ১৯৮৯ সালে নিজে প্রথমে সাক্ষরতা অর্জন করেন । পরে এলাকার সাক্ষরতা উন্নয়নের উদ্যোগ হিসেবে ৫০ কড়া জমির ওপর মধ্যচর গ্রামে একটি দো-চালা স্কুল ঘর নির্মাণ করেন । সাগর পাড়ের এই চরে যাতায়াত ব্যবস্থা খুবই অনুন্নত ছিল । তিনি দূর্গম পথ পাড়ি দিয়ে বাড়ি বাড়ি গিয়ে ছাত্র-ছাত্রী সংগ্রহ করে স্কুলটি চালু করেন । এছাড়াও স্থানীয় পর্যায়ে তিনি নারীর ক্ষমতায়ন, সামাজিক উন্নয়নমূলক কর্মসূচি পরিচালনায় সক্রিয় ভূমিকা পালন করছেন ।
|
|
|
|
|
|
|
Ms. Parul Begum |
2007 |
|
|
|
|
|
পারুল বেগমের জন্ম ১৯৮১ সালে দিনাজপুর জেলায় । গরিব ঘরে জন্ম হলেও লেখাপড়ার প্রতি প্রবল আগ্রহ থাকায় পারুল বেগম ১৯৯৭ সালে এসএসসি পাস করতে সমর্থ হন । এরই মধ্যে মা-বাবা দুজনই মারা যান । ১৯৯৯ সালে বিয়ে হয় রংপুর জেলার তারাগঞ্জ উপজেলার বড় দোলাপাড়া গ্রামে । এ গ্রামে লেখাপড়ার কোনো প্রচলন ছিল না । শিশুদেরকে শিক্ষার অধিকার থেকে বঞ্চিত দেখে তিনি মর্মাহত হন । সমাজকে নিরক্ষতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করতে পারুল বেগম নিজ বাড়ির উঠানে একটি ফ্রি পাঠশালা চালু করে নিজেই পাঠদান শুরু করেন । এ বিষয়ে প্রথম আলো পত্রিকায় ও টিভি অনুষ্ঠানে সংবাদ প্রকাশিত হলে বিত্তবানরা পারুল বেগমের উদ্যোগের সাথে সম্পৃক্ত হন । সকলের সহায়তায় ঐ পাঠশালা একটি আদর্শ স্কুলে রূপান্তরিত হয় ।
|
|
|
|
|
|
|
M. Habibur Rahman |
2006 |
|
|
|
|
|
জাতীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ের শিক্ষা বিশেষজ্ঞ ম. হাবিবুর রহমানের জন্ম সিরাজগঞ্জ জেলায় । শিক্ষাক্ষেত্রে তাঁর উল্লেখযোগ্য অবদান হলো-১৯৮৯-৯০ সালে বাংলাদেশ সরকারের উদ্যোগে উন্নীত বয়স্কদের মৌলিক সাক্ষরতা উপকরণ 'চেতনা'রচনায় দলীয় সদস্য হিসেবে বিশেষ অবদান। ১৯৯৭ সালে জাতীয় শিক্ষানীতি প্রণয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন। স্থানীয় গল্প, কাহিনী, গান ও ছড়া অবলম্বনে উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা উপকরণ উন্নয়নের উদ্যোগ গ্রহণ । শিক্ষাকোষ নামে বাংলায় প্রথম শিক্ষা অভিধান প্রকাশে নেতৃত্বদান । তাঁর গবেষণামূলক ২টি বই বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভূক্ত হয়েছে ।
|
|
|
|
|
|
|
Campaign for Popular Education (CAMPE) |
2005 |
|
|
|
|
|
সাক্ষরতা কর্মসূচি বাস্তবায়নকারী এনজিওসমূহের প্রাতিষ্ঠানিক ঐক্যফোরাম হিসেবে ১৯৯০ সালে গণসাক্ষরতা অভিযান প্রতিষ্ঠিত হয় । গণসাক্ষরতা অভিযানের মূল কার্যক্রম হলো- এডভোকেসি, নেটওয়ার্ক ও জনযোগাযোগ-এর জন্য নানামুখী কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা । এর পাশাপাশি তৃণমূল এনজিওদের সক্ষমতা বৃদ্ধি, সাক্ষরতা বিষয়ক গবেষণা, সবার জন্য শিক্ষা বাস্তবায়নে সহায়তা, শিক্ষাক্রম প্রণয়ন, সকল ক্ষেত্রে শিক্ষাক্রমের সাথে পরিবেশ বিষয়টি যুক্ত করা এবং উপকরণ উন্নয়ন ও বিতরণ করা । এডুকেশন ওয়াচের মাধ্যমে দেশের শিক্ষার সার্বিক চিত্র তুলে ধরা । সাক্ষরতা ও উন্নয়ন কর্মীদের তথ্য সরবরাহের লক্ষ্যে মাসিক বুলেটিন 'সাক্ষরতা' প্রকাশ। এ ছাড়াও নব্য সাক্ষরদের জন্য নিয়মিত উপকরণ তৈরি ও বিতরণ ।
|
|
|
|
|
|
|
Bangladesh Association for Community Education (BASE) |
2004 |
|
|
|
|
|
বেইস প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৭৭ সালে । এ সংস্থা পশ্চাৎপদ জনগোষ্ঠীর শিক্ষা, জীবন দক্ষতার উন্নয়ন ও কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে দারিদ্র্য বিমোচনে সহায়ক ভূমিকা রাখছে । বেইসের শিক্ষা সংক্রান্ত উল্লেখযোগ্য কার্যক্রম ও অনুকরণীয় কাজের চর্চাসমূহ হচ্ছে-গণবিদ্যালয়ভিত্তিক প্রাক-প্রাথমিক উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা, প্রাথমিক শিক্ষা এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সহায়ক কর্মসূচি। কর্মজীবী শিশু-কিশোর, যুবক ও যুব মহিলাদের মৌলিক শিক্ষা ও জীবন দক্ষতার উন্নয়ন ও উপকরণ উন্নয়ন ও প্রকাশ । ১৯৯৪ সালে মাধ্যমিক পর্যায়ে বেইস প্রবর্তিত 'নারী শিক্ষা বৃত্তি প্রকল্প' বাংলাদেশে জাতীয় কর্মসূচি হিসেবে গ্রহণ করা হয় । তাছাড়া বেইস শিক্ষাক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি প্রদানের জন্য 'আজিজুর রহমান পাটোয়ারী পুরস্কার' প্রবর্তন করে ।
|
|
|
|
|
|
|
Community Development Center |
2003 |
|
|
|
|
|
কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট সেন্টার (কোডেক) ১৯৮৫ সালে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা হিসেবে কাজ শুরু করে । সংস্থাটির সাক্ষরতা কর্মসূচির অন্যতম লক্ষ্য হচ্ছে প্রাথমিক শিক্ষার মান উন্নয়নের পাশাপাশি বয়স্ক সাক্ষরতা নিশ্চিত করা এবং নতুন নতুন তথ্য ও ভাবনার সাথে যোগাযোগ তৎপরতা সৃষ্টি করা। এ লক্ষ্যে কোডেক প্রণয়ন করেছে ব্যবহারিক বয়স্ক শিক্ষা প্রাইমার 'পড়ালেখা' । কোডেক কর্তৃক প্রণীত উপকরণসমূহ বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি সংস্থা উপকূলীয় অঞ্চলের সাক্ষরতা কার্যক্রমে ব্যবহার করছে ।
|
|
|
|
|
|
|
Md. Abul Kashem Sandeep (Posthumous) |
2002 |
|
|
|
|
|
জনাব মোঃ আবুল কাশেম সন্দীপের জন্ম ১৯৪৪ সালে সন্দীপের সারকইত গ্রামে । জাতীয় সমবায় ইউনিয়নের গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত হয়ে সারাদেশে সাক্ষরতা অভিযানে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন । গণশিক্ষা প্রকল্পের শিক্ষাক্রম, পাঠ্যসূচি, পাঠ্যবই উন্নয়ন ইত্যাদি কর্মকান্ডে তাঁর ছিল মূখ্য ভূমিকা । বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ভার্ক ও গণসাহায্য সংস্থায় কর্মকালে দেশের উপানুষ্ঠানিক শিক্ষাক্ষেত্রে বহুমুখী অবদান রাখেন । এছাড়া দৈনিক আজাদীর সম্পাদনা, ১৯৭১ সালের স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী বেতার কেন্দ্রের সংগঠক ও পরিচালনা । একুশে পদক (মরণোত্তর) এবং আজিজুর রহমান সাক্ষরতা পুরস্কার প্রাপ্ত এই কর্মকুশলী ১৯৯৫ সালে অকাল মৃত্যুবরণ করেন ।
|
|
|
|
|
|
|
A. N. S. Habibur Rahman |
2001 |
|
|
|
|
|
আ. ন. স হাবীবুর রহমানের জন্ম ১৯৫২ সালে সিলেটের হবিগঞ্জে । প্রাতিষ্ঠানিক ও উপানুষ্ঠানিক শিক্ষাক্ষেত্রে তাঁর উল্লেখযোগ্য অবদানগুলো হলো- প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা । জাতীয় শিক্ষা কমিটি (১৯৯৭)-এর প্রাথমিক ও গণশিক্ষা বিষয়ক উপ-কমিটির । সদস্য হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন । বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ব্যানারে বয়স্ক, কিশোর-কিশোরি এবং শিশুদের জন্য মৌলিক সাক্ষরতা উপকরণ রচনা, উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা উপকরণ মূল্যায়ন, অনুবাদ, সরকারের হার্ড টু রীচ প্রোগ্রামের পরিকল্পনা ও উপকরণ উন্নয়ন, গবেষণা, উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা বিস্তারে এডভোকেসি ইত্যাদি কাজে তিনি সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন ।
|
|
|
|
|
|